ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২৩

E-Passport Aplicaiton

ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২৩ — পাসপোর্ট অত্যন্ত প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। দেশের জাতীয় সেবা ও বিদেশে যাওয়ার জন্য পাসপোর্টের প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশী। তবে কিভাবে পাসপোর্ট তৈরী  করতে হয় সেই নিয়ম কানুন অনেকেই জানিনা। বিভিন্ন সময়ে অন্যের মাধ্যমে পাসপোর্ট করতে যেয়ে পড়তে হয় নানারকম ঝামেলার মধ্যে।

তাই আজকের এই আর্টিকেলে পাসপোর্ট করার নিয়ম কিংবা ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৩ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা প্রদান করবো। আপনি চাইলে এখন থেকে অনলাইনের মাধ্যমে পাসপোর্ট করতে পারবেন। নিজের জন্য নিজেই পাসপোর্ট কর‍তে পারবেন কোনো প্রকার ঝামেলা ছাড়াই। ই পাসপোর্ট করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে নিনঃ

    ১ম ধাপ- সহজলভ্যতা যাচাই করুন

    প্রথমে [https://www.epassport.gov.bd/] এই ঠিকানায় প্রবেশ করে, আপনার এরিয়ায় এটি এভেইলেভেল কিনা সেটি নিশ্চিত করতে হবে। আপনি কি বাংলাদেশ থেকে আবেদন করছেন কিনা- ইয়েস বা নো তে ক্লিক করুন। দেশের মধ্য হতে হলে ইয়েস সিলেক্ট করুন। আর বিদেশ হলে নো সিলেক্ট করুন।

    passport bangladesh

    Dropdown মেনু হতে আপনার জেলা সিলেক্ট করুন এবং আপনার বর্তমান ঠিকানার নিকটস্থ পুলিশ স্টেশন সিলেক্ট করুন।

    আরও পড়ুনঃ দেখুন কোন ব্যাংকে ডিপিএস এর লাভ বেশি ২০২৩ (Profit Amount Of DPS)

    ২য় ধাপ- পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ

    এখানে এই ধাপে ধাপে অনলাইনে পাসপোর্ট ফরম পূরণ করার নিয়ম দেওয়া হল:

    একাউন্ট তৈরি করুন

    আপনার ইমেইল ঠিকানা লিখুন ও আপনি রোবট কিনা যাচাই করে কন্টিনিউতে ক্লিক করুন। এপর্যায়ে আপনাকে একটি একাউন্ট তৈরি করতে বলা হবে। পাসওয়ার্ড, ভোটার আইডি কার্ড কিংবা জন্মন সনদ অনুসারে আপনার ব্যাক্তিগত তথ্য (ফুল নাম, সার নাম হিসেবে আপনার নামের শেষের অংশ, মোবাইল নাম্বার) দিয়ে রোবট চেক করে Create account এ ক্লিক করুন। পাসওয়ার্ডটি মনে রাখুন ও বড় হাত ছোট হাত মিলিয়ে দিন।

    আপনার ইমেইলে একটি ভেরিফিকেশন লিংক পাঠানো হবে। ইমেইল চেক করে ওই লিংকটিতে ক্লিক করুন। এবং পুনরায় ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করুন। এবং ধাপে ধাপে সকল প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করুন।

    ব্যাক্তিগত তথ্য

    আপনার নিজের জন্য হলে I apply for myself সিলেক্ট করুন। এর পর লিঙ্গ পুরুষ/মহিলা/অন্যান্য (Male/female/other) সিলেক্ট করুন। একাউন্ট তৈরি করার সময় দেওয়া নাম ও সার নেম থেকে যাবে। এর পর ধাপে ধাপে আপনার প্রফেশন, ধর্ম, ফোন নাম্বার, কোন দেশে জন্মগ্রহণ করেছেন সেটি সিলেক্ট করুন, জেলা, জন্ম তারিখ ও জাতীয়তা (By birth/by descent/migration/naturalization/by marriage/other) সিলেক্ট করুন এবং Save and Continue তে ক্লিক করুন। প্রয়োজনে দুই/তিন বার চেক করুন।

    ঠিকানা

    এপর্যায়ে বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকনা দিন। ড্রপডাউন মেনু হতে প্রথমেই জেলা সিলেক্ট করুন, এর পড়ে আপনার গ্রাম/শহর/বাসার ঠিকানা লিখুন, রাস্তা/ব্লক/সেক্টর(অপশনাল), পোস্ট অফিস, পুলিশ স্টেশন সিলেক্ট করুন। একই ভাবে বর্তমান ঠিকানা দিন। বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকনা একই হলে টিক মার্ক দিন। এটি আপনাকে আপনার এরিয়ার Passport Office দেখাবে। এবার Save and Continue তে ক্লিক করুন।

    আইডি ডকুমেন্টস

    আপনার আগের পাসপোর্ট থাকলে সেটি এমআরপি হলে এমআরপি আর ইলেক্ট্রনিক Passport হলে সেটি সিলেক্ট করুন। আর কোনটি না থাকলে নো বা শেষেরটি সিলেক্ট করুন। এর পর আপনার অন্যদেশের পাসপোর্ট থাকলে ইয়েস বা না থাকলে নো সিলেক্ট করুন। এই ধাপে সবশেষে এনআইডি কার্ড নাম্বার দিয়ে Save and Continue তে ক্লিক করুন।

    অভিবাভকের তথ্য

    বাবা মায়ের তথ্য আপনার বাবা মায়ের ভোটার আইডি কার্ড অনুসারে তাদের সম্পূর্ণ নাম, পেশা ও জাতীয়তা দিন। চাইলে ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার দেওয়া যেতে পারে। এটি অপশনাল। মা-বাবার অবর্তমানে কোন লিগাল গার্ডিয়ান থাকলে দিতে পারেন আর না থাকলে Not Applicable সিলেক্ট করুন। সেভ ও কন্টিনিউতে ক্লিক করুন।

    দাম্পত্য তথ্য

    Dropdown Option হতে Single/married/divorced/widower/widow সিলেক্ট করুন। (যে কোন একটি)। সেভ ও কন্টিনিউতে ক্লিক করুন

    জরুরী যোগাযোগ

    বিশেষ বা জরুরি প্রয়োজনে যোগাযোগ করা যায় এমন কারো তথ্য দিন। Dropdown box হতে আপনার মতো করে যে কোন একটি অপশন সিলেক্ট করুন। এর পর ধাপে ধাপে ভোটার আইডি কার্ড অনুসারে নাম, জাতীয়তা, জেলা, গ্রাম/শহর/বাসা, পোস্ট অফিস, পুলিশ স্টেশন সিলেক্ট করুন।, ফোন নাম্বার দিয়ে সেভ ও কন্টিনিউতে ক্লিক করুন। আপনি এই নাম্বারে আবেদনের স্ট্যাটাস জানতে টিক মার্ক দিয়ে দিতে পারেন।

    সূচীপত্রঃ ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২৩

    • পাসপোর্ট করার নিয়ম
    • পাসপোর্ট করতে কি টাকা লাগে
    • অনলাইনে পাসপোর্ট করার নিয়ম
    • নতুন ই পাসপোর্ট করার নিয়ম
    • পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
    • পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে
    • পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন
    • পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম

    পাসপোর্ট করার নিয়ম

    অনলাইনে পাসপোর্ট করাকে সাধারণত ই-পাসপোর্ট বলা হয়। ই-পাসপোর্ট করা খুববেশী ঝামেলার কাজ নয়। খুব সহজেই আপনি ঘরে বসে ই-পাসপোর্ট এর আবেদন করতে পারবেন। পাসপোর্ট করার সম্পুর্ণ নিয়ম আপনাদের সামনে তুলে ধরছিঃ-

    ই-পাসপোর্ট এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজ-পত্র

    পাসপোর্ট আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ডের চেয়েও অধিক গুরুত্বপূর্ণ। ই-পাসপোর্ট এর আবেদন করার পূর্বে কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপনার কাছে থাকা প্রয়োজন। তা হলোঃ-

    ১। জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড। যদি ১৮ বছর না হয় তাহলে জন্মনিবন্ধন সনদ এর ফটোকপি ২। শিক্ষাগত যতগুলো সার্টিফিকেট আপনার রয়েছে। সবগুলো সনদপত্রের ফটোকপি ৩। পূর্বে যদি আপনার কোনো পাসপোর্ট করা থাকে সেটার একটি ফটোকপি ৪। এপয়েটমেন্ট একটি ফটোকপি ৫। যখন ই-পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করবেন। আবেদন এর একটি কপি নিজ সংগ্রহে রাখবেন। উপরিউক্ত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলো পুলিশ ভেয়ারিফিকেশন ও পাসপোর্ট করার জন্য দরকারি।

    অনলাইনে ই-পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম

    পাসপোর্ট তৈরি করার জন্য সবার প্রথমে https://www.passport.gov.bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। আপনার পাসপোর্ট আবেদন প্রায় সকল তথ্য এখানে আপনি দেখতে পাবেন। এই ওয়েবসাইটে আপনি ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করে পাসপোর্টের যাবতীয় তথ্য সকল কিছু পেয়ে যাবেন। 

    নতুন ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম

    বাংলাদেশে নতুন যদি আপনি পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে চান সবার প্রথমে বাংলাদেশ পাসপোর্ট পোর্টাল সাইটে আপনাকে ঢুকতে হবে। সাইট লিংক www.epassport.gov.bd.

    পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২২

    এখানে নির্দিষ্ট পরিমান সঠিক তথ্য প্রদান করুন। ফর্মে উল্লিখিত সকল বিষয়ের যাবতীয় তথ্য পূরন করে নতুন পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। 

    ই-পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম

    আপনার পাসপোর্ট করা হয়ে গেলে। আপনার পাসপোর্টের সকল তথ্য সঠিক রয়েছে কি না সেটা দেখার প্রয়োজন পরে। অনলাইনে আপনি চাইলে আপনার পাসপোর্ট এর মেয়াদ সহ যাবতীয় সকল তথ্য চেক করে নিতে পারবেন। অনলাইনে পাসপোর্ট চেক করার জন্য এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।

    পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৩

    এখানে অনলাইনে আবেদনকৃত পাসপোর্টের রেজিষ্ট্রেশন আইডি অথবা অ্যাপলিকেশন আইডি অথবা ই-মেইল এড্রেস দিতে হবে উপরের বক্সে। যেকোনো একটি দিতে পারলেও হবে। নিচের বক্সে আপনার জন্মসাল সঠিকভাবে দিয়ে। ছোটো একটি ক্যাপচা পূরণ করে "চেক" বাটনে ক্লিক করলেই আপনার পাসপোর্টের সকল তথ্য আপনার কাছে চলে আসবে।

    ই-পাসপোর্ট ফি

    ই-পাসপোর্ট এর আবেদন সফলভাবে হয়ে গেলে আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমান টাকা তাদেরকে পেমেন্ট করতে হবে। পেমেন্ট অনলাইন মোবাই ব্যংকিং এর মাধ্যমে করতে পারবেন না। এমন কি কোনো কার্ড দিয়েও পারবেন না। বর্তমানে ই-পাসপোর্ট এর অফিসিয়াল সাইটে অনলাইন পেমেন্টস সিস্টেম এখনো যুক্ত করে নাই। পেমেন্ট দেয়ার জন্য আপনাকে কোনো সরকারি বা বেসরকারি ব্যাংকে যেতে হবে। সেখান থেকে আপনাকে পাসপোর্টের যাবতীয় ফি পরিশোধ করতে হবে। ই-পাসপোর্ট এর নির্ধারিত রেগুলার ফি নিচে তুলে ধরলাম। দ্রুত ডেলিভারি নিতে চাইলে আরো বেশী পে করতে হবে আপনাকে।

    ১। ৫ বছর মেয়াদের ৪৮ পেজের পাসপোর্টের রেগুলার ফি ৪ হাজার ২৫ টাকা। এক্সপ্রেস ডেলিভারি ফি ৬ হাজার ৩২৫ টাকা। সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি ফি ৮ হাজার ৬২৫ টাকা। 

    ২। ১০ বছর মেয়াদের ৪৮ পেজের পাসপোর্টের রেগুলার ফি ৫ হাজার ৭০০ টাকা। এক্সপ্রেস ডেলিভারি ফি ৮ হাজার ৫০ টাকা। সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি ফি ১২ হাজার ৭৫ টাকা। 

    ৩। ১০ বছর মেয়াদের ৬৪ পেজের পাসপোর্টের রেগুলার ফি ৮ হাজার ৫০ টাকা। এক্সপ্রেস ডেলিভারি ফি ১০ হাজার ৩৫০ টাকা। সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি ফি ১৩ হাজার ৮০০ টাকা। 

    উল্লেখ্য যে, রেগুলার ডেলিভারিতে ১৫ থেকে ২৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগবে আপনার ই-পাসপোর্ট তৈরি হতে। এক্সপ্রেস ডেলিভারি তে ৭ থেকে ১০ দিন সময় নিবে। সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি তে সর্বোচ্চ ২ দিনের মধ্যে হয়ে যাবে। যারা সরকারি চাকরিজিবি তাদের জন্য সবসময় এক্সপ্রেস ডেলিভারি ফ্রি পাবেন। 

    ৪র্থ ধাপ- প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা ও বায়োমট্রিক এনরোলমেন্ট

    বলতে গেলে পাসপোর্ট হাতে পাওয়ার আগের সর্বশেষ ধাপ এটি। আঙুলের ছাপ বা ফিঙ্গার প্রিন্ট দেওয়ার সময় আপনাকে কিছু ডকুমেন্টস সাথে নিয়ে যেতে হবে। পাসপোর্ট করতে যে সকল কাগজপত্র জমা দিতে হবে-
    • অ্যাপয়েন্টমেন্ট সহ এপ্লিকেশন পত্রের সারাংশের প্রিন্ট কপি
    • জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম নিবন্ধন নং
    • পূর্বের কোন Passport থাকলে সেটি এবং ডাটা পেজের কপি (যদি থাকে)
    • সরকারি চাকুরিজীবী হলে যদি GO অথবা NOC সেটি জমা দিতে হবে
    • কোন তথ্য সংশোধন করতে চাইলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
    • আবেদন পত্রের কপি (অপশনাল)
    • মনে রাখবেম এনরোলমেন্ট এর সময় আপনাকে একটি ডেলিভারি স্লিপ দেওয়া হবে। এটি সংরক্ষণ করুন।

    ৫ম ধাপ- আপনার পাসপোর্ট সংগ্রহ করুন

    পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন ও আপনার পাসপোর্ট প্রস্তুত হয়ে গেলে নির্ধারিত তারিখে বা দুই এক দিন পরে আপনাকে এটি প্রদান করা হবে। নতুন পাসপোর্ট আনতে যাওয়ার সময় সাথে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে যান।

    পুলিশ ভেরিফিকেশন

    পাসপোর্টের আবেদন এবং ফি প্রদান এর কাজ সম্পন্ন হলে আপনাকে পুলিশের মাধ্যমে ভেরিফিকেশন করতে হবে। আপনি যেসকল তথ্য পাসপোর্ট করার জন্য দিয়েছেন উক্ত তথ্য গুলো সত্য কি-না এটা কোনো পুলিশের সাহায্য নিয়ে তাকে দিয়ে যাচাই করিয়ে নিন। প্রয়োজনে নিজের এলাকায় তাকে নিয়ে আসুন সব কিছু সরাসরি দেখানোর সুযোগ করে দিন। এতে আপনার পাসপোর্ট করতে ঝামেলা পোহাতে হবে না।

    ই-পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম

    প্রতিটি পাসপোর্ট এর একটি নির্দিষ্ট দিন পর্যন্ত মেয়াদ দেয়া থাকে। মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে সেই পাসপোর্ট ব্যাবহার করার মাধ্যমে কোনো প্রকার সেবার আওতাভুক্ত হবেন না। এজন্য দরকার হয়ে পাসপোর্ট রিনিউ করার। পাসপোর্ট রিনিউ করার জন্য অনলাইনে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট এ লগিন করে পূর্বে যেভাবে নতুন পাসপোর্ট আবেদন করেছেন। ঠিক একই নিয়ম মেনে আবেদন করতে হবে। তাহলে আপনি আবার নতুন মেয়াদের পাসপোর্ট এর জন্য মনোনীত হবেন। পাসপোর্টের রিনিউ করতে এই সাইটে চলে যান www.epassport.gov.bd.

    এই ধরনের তথ্যবহুল পোস্ট গুলো পেতে আমাদের পেজে লাইক দিয়ে আমাদের সাথেই থাকুন। আমাদের অফিশিয়াল পেজ গুলো ফলো করলে নতুন কোন পোস্ট করার সাথে সাথে আপনার কাছে নোটিফিকেশন চলে যাবে এছাড়াও আপনার যদি ব্যক্তিগত কোনো মতামত থাকে তাহলে আমাদেরকে অবশ্যই আপনি জানাতে পারবেন মেসেঞ্জারে টেক্সট করে অথবা কন্টাক্ট ফর্ম পূরণের মাধ্যমে।

    বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণাধীন বিভাগীয় ও আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসসমূহের আওতায় সোনালী ব্যাংকের নির্ধারিত শাখাসমূহের তালিকা:

    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, আগারগাঁও, ঢাকা – আগারগাঁও, মহাখালী, কলেজগেট, মোহাম্মদপুর, আওলাদ হোসেন মার্কেট, বিবি এভিনিউ, দিলকুশা, মগবাজার, সেগুনবাগিচা, মালিবাগ, মিরপুর ১২ শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, মনসুরাবাদ, চট্টগ্রাম – আগ্রাবাদ কর্পোরেট, পাঁচলাইশ ও মিঠাগলী শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, সিলেট – সিলেট কর্পোরেট, স্টেশন রোড, মহাজন পট্টি শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, রাজশাহী – রাজশাহী কর্পোরেট শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, রংপুর – কর্পোরেট শাখা ও কাঁচারী বাজার শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, খুলনা – খুলনা কর্পোরেট শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, বরিশাল – বরিশাল কর্পোরেট শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, যাত্রাবাড়ি, ঢাকা – সদরঘাট, খিলগাঁও ও যাত্রাবাড়ি শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, উত্তরা, ঢাকা – উত্তরা শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, চাঁদগাঁও, চট্টগ্রাম – কোটহিল, সদরঘাট, বহদ্দার হাট, পাঁচলাইশ শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, কুমিল্লা – স্টেশন রোড, কুমিল্লা কর্পোরেট শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, নোয়াখালী – মাইজদী কোর্ট শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া – ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, চাঁদপুর – চাঁদপুর প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, হবিগঞ্জ – হবিগঞ্জ প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, মৌলভীবাজার – মৌলভীবাজার প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, কক্সবাজার – কক্সবাজার প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, রাঙামাটি – রাঙামাটি প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, বগুড়া – বগুড়া প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, পাবনা – পাবনা প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, সিরাজগঞ্জ – সিরাজগঞ্জ প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, কিশোরগঞ্জ – কিশোরগঞ্জ প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, টাঙ্গাইল – টাঙ্গাইল প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, ময়মনসিংহ – ময়মনসিংহ প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, দিনাজপুর – দিনাজপুর প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, নরসিংদী – নরসিংদী প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, ফরিদপুর – ফরিদপুর প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, গোপালগঞ্জ – গোপালগঞ্জ প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, কুষ্টিয়া – কুষ্টিয়া প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, যশোর – যশোর প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, পটুয়াখালী – পটুয়াখালী প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, মুন্সীগঞ্জ – মুন্সীগঞ্জ প্রধান শাখা।
    • বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, ফেনী – ফেনী প্রধান শাখা।
    • ভিসা সেল, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা – ভিসা সেল, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর শাখা, ঢাকা।
    • ভিসা সেল, শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, চট্টগ্রাম – ভিসা সেল, শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর শাখা, চট্টগ্রাম।
    সোনালী ব্যাংক ছাড়াও আরো পাঁচটি ব্যাংকে পাসপোর্টের টাকা টাকা জমা দেয়া যাবে। এ পাঁচটি ব্যাংক হলো ঢাকা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক ও ট্রাস্ট ব্যাংক। নতুন পাঁচটি ব্যাংকের যেকোনো শাখায় অর্থ জমা দেয়া যাবে। এসব ব্যাংকে অনলাইনে ক্রেডিট কার্ড ও মোবাইলের মাধ্যমেও পাসপোর্টের ফি পরিশোধ করা যাবে।

    বাচ্চাদের ই পাসপোর্ট করার নিয়ম, দালাল ছাড়া পাসপোর্ট করার নিয়ম, পাসপোর্ট করার নিয়ম, ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ, পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৩, ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    0 মন্তব্যসমূহ