রাজশাহী বিভাগের জেলা গুলো কি কি?

রাজশাহী বিভাগের জেলা গুলো কি কি

আমরা আজকে রাজশাহী বিভাগের জেলা গুলো কি কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিবো। তবে রাজশাহীর জেলা গুলো সম্পর্কে জানার আগে প্রথমে জেনে নেওয়া যাক রাজশাহী সম্পর্কে। রাজশাহী বিভাগ বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। 

রাজশাহী ১৮,১৫৪ বর্গ কি.মি. আয়তন বিশিষ্ট এই বিভাগ ৮টি জেলা, ৬৬টি উপজেলা এবং ৫৬৪টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। ১৮২৯ খ্রিষ্টাব্দে উত্তরবঙ্গের বিশাল অংশ নিয়ে একটি বিভাগ গঠিত হয়েছিল। 

সে সময় এর সদর দফতর ছিল ভারতের মুর্শিদাবাদ। ৮টি জেলা নিয়ে এই বিভাগটি গঠিত হয়েছিল। জেলাগুলো ছিলঃ মুর্শিদাবাদ, মালদাহ, জলপাইগুড়ি, রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, পাবনা ও রাজশাহী। কয়েক বছর পর বিভাগীয় সদর দপ্তর বর্তমান রাজশাহী শহরের রামপুর-বোয়ালিয়া মৌজায় স্থানান্তরিত হয়েছিল। 

পরবর্তীতে ১৮৮৮ সালে বিভাগীয় সদর দপ্তর ভারতের জলপাইগুড়িতে স্থানান্তরিত হয়। ১৯৪৭ সালের পাক-ভারত বিভাজনের পর তদানীন্তন পূর্ব-পাকিস্তানের বিভাগে পরিণত করা হয় রাজশাহীকে এবং এই বিভাগের সদর দফতর রাজশাহী শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়। 

তখন রাজশাহী বিভাগের জেলাগুলো ছিলঃ কুষ্টিয়া, খুলনা, দিনাজপুর, বগুড়া, পাবনা, যশোর, রংপুর ও রাজশাহী। ১৯৬০ সালে রাজশাহী বিভাগের খুলনা, কুষ্টিয়া, যশোর এবং ঢাকা বিভাগের বরিশাল জেলা কর্তন করে খুলনা বিভাগ গঠন করা হয়।

আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশের সেরা বেসরকারি মেডিকেল কলেজের তালিকা

ফলে রাজশাহী বিভাগের জেলার সংখ্যা দাঁড়ায় ৫ এবং জেলগুলো ছিলঃ দিনাজপুর, পাবনা, বগুড়া, রংপুর ও রাজশাহী। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর, ৫ টি জেলা নিয়ে রাজশাহী বিভাগ বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৯৮৪ সালে এই বিভাগের প্রতিটি জেলার মহকুমা জেলাতে পরিণত হয়। 

তখন এই বিভাগের মোট জেলার সংখ্যা ছিল ১৬টি। ২০১০ সালে রংপুর অঞ্চলের ৮টি জেলা নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয় এবং রাজশাহী অঞ্চলের ৮টি জেলা নিয়ে বর্তমান রাজশাহী বিভাগ পুনঃগঠিত হয়।

    রাজশাহী বিভাগের জেলা সমূহ

    আপনারা অনেকেই রয়েছেন যারা রাজশাহী সম্পর্কে জানতে চান বা কতোটি জেলা এই রাজশাহী বিভাগের ভেতরে রয়েছে সেগুলোর সম্পর্কে পূর্ণাংগ ধারণা রাখতে চান। তাদের জন্য আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে রাজশাহী বিভাগের জেলা সমূহ নিয়ে আলোচনা করব।
    • চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা
    • জয়পুরহাট জেলা
    • নওগাঁ জেলা
    • নাটোর জেলা
    • পাবনা জেলা
    • সিরাজগঞ্জ জেলা
    • বগুড়া জেলা
    • রাজশাহী জেলা

    রাজশাহী বিভাগের ইতিহাস

    রাজশাহী বিভাগের ইতিহাস

    আমরা ইতিমধ্য জেনে গিয়েছি যে রাজশাহী বিভাগ ১৮,১৫৪ বর্গ কি. মি. আয়তন বিশিষ্ট এবং এই বিভাগ ৮টি জেলা, ৬৬টি উপজেলা এবং ৫৬৪টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। ১৮২৯ খ্রিষ্টাব্দে উত্তরবঙ্গের বিশাল অংশ নিয়ে একটি বিভাগ গঠিত হয়েছিল।

    সংস্কৃত 'রাজ' ও ফারসি 'শাহ' এর বিশেষণ 'শাহী' শব্দযোগে 'রাজশাহী' শব্দের উদ্ভব, যার অর্থ একই অর্থাৎ রাজা বা রাজা-রাজকীয় বা বাদশাহ বা বাদশাহী।

    ১৭৫১ সালে রামকান্তের মৃত্যুর পরে তার স্ত্রী ভবানী দেবী রাণী ভবানী নামে উত্তরাধীকারী লাভ করেন। অনেকের মতে, প্রথম রাজা উদয় নারায়ণের উপর প্রীতি বশত এই চাকলার নাম রাজশাহী করেন নবাব মুর্শিদকুলী খান। কিন্তু ঐতিহাসিক অক্ষয় কুমার মৈত্রেয়র মতে, রাণী ভবানীর দেয়া নাম রাজশাহী ।

    রাজশাহী বিভাগে কি কি জেলা?

    রাজশাহী বিভাগে কি কি জেলা রয়েছে তা উপরে তালিকা আকারে দেওয়া রয়েছে এবং এই বিভাগটি আটটি জেলা, ৬৭টি উপজেলা, ৫৯টি পৌরসভার এবং ৫৬৪টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। 

    রাজশাহী, বগুড়া, পাবনা এবং সিরাজগঞ্জ রাজশাহী বিভাগের চারটি প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র এবং বড় শহর। নাটোর, নওগাঁ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জয়পুরহাট প্রধান কৃষি এলাকা। রাজশাহী হল এ বিভাগের রাজধানী।

    চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ইতিহাস

    চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ইতিহাস

    চাঁপাইনবাবগঞ্জ নামটি সাম্প্রতিকালের। জেলাবাসীর দাবির মুখে ২০০১ সালের ১লা আগস্ট সরকারিভাবে নবাবগঞ্জ জেলার নাম পরিবর্তন করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ রাখা হয়। পূর্বে এই এলাকা ‘নবাবগঞ্জ নামে পরিচিত ছিল। 

    চাঁপাইনবাবগঞ্জ নামকরণ সম্পর্কে জানা যায়, প্রাক-ব্রিটিশ আমলে এ অঞ্চল ছিল মুর্শিদাবাদের নবাবদের বিহারভূমি এবং এর অবস্থান ছিল বর্তমান সদর উপজেলার দাউদপুর মৌজায়। নবাবরা তাঁদের পাত্র-মিত্র ও পরিষদ নিয়ে এখানে শিকার করতে আসতেন বলে এ স্থানের নাম হয় নবাবগঞ্জ।

    চাঁপাইনবাবগঞ্জ নামের ইতিবৃত্ত নবাব আমলে মহেশপুর গ্রামে চম্পাবতী মতান্তরে ‘চম্পারানী বা চম্পাবাঈ’ নামে এক সুন্দরী বাঈজী বাস করতেন। তার নৃত্যের খ্যাতি আশেপাশে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে এবং তিনি নবাবের প্রিয়পাত্রী হয়ে ওঠেন। 

    তার নামানুসারে এই জায়গার নাম ‘চাঁপাই”। এ অঞ্চলে রাজা লখিন্দরের বাসভূমি ছিল। লখিন্দরের রাজধানীর নাম ছিল চম্পক। চম্পক নাম থেকেই চাঁপাই। ভাষাবিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর (১৮৮৫-১৯৬৯ খ্রি) বাঙলা সাহিত্যের কথা গ্রন্থের প্রথম খণ্ডে বর্ণিত লাউসেনের শত্রুরা জামুতিনগর দিয়ে গৌড়ে প্রবেশ করে। 

    আরও পড়ুনঃ রাজশাহী বিভাগের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা / রাজশাহী কলেজের তালিকা

    বর্তমান ভোলাহাট উপজেলার জামবাড়িয়া পূর্বে জামুতিনগর নামে পরিচিত ছিল। এসবের ওপর ভিত্তি করে কোনো কোনো গবেষক চাঁপাইকে বেহুলার শ্বশুরবাড়ি চম্পকনগর বলে স্থির করেছেন এবং মত দিয়েছেন যে, চম্পক নাম থেকেই চাঁপাই নামের উৎপত্তি হয়েছে ।

    জয়পুরহাট জেলার ইতিহাস

    জয়পুরহাট জেলার ইতিহাস

    জয়পুরহাট জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রাজশাহী বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এ জেলার অন্তর্গত তিলকপুর বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের একটি প্রাচীন মফস্বল, এটি সুতা ক্রয়-বিক্রয়ের হাটের জন্য বিখ্যাত ছিল । সময়ের পরিক্রমায় সে হাট এখন হারিয়ে গেছে । 

    তিলকপুরের প্রাচীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হল তিলকপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় যা ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এটি একবার শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় হবার মর্যাদা লাভ করে। 

    উল্লেখ্য প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ও একই বছর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল । মজার ব্যাপার হলো এটি এমন এক জেলা যেখানে সকল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বসবাস।

    নওগাঁ জেলার ইতিহাস

    নওগাঁ জেলার ইতিহাস

    নওগাঁ জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রাজশাহী বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। উপজেলার সংখ্যানুসারে নওগাঁ বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা। নওগাঁ জেলা ভৌগোলিকভাবে বৃহত্তর বরেন্দ্র ভূমির অংশ। 

    বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমভাগে বাংলাদেশ-ভারত আন্তর্জাতিক সীমারেখা সংলগ্ন যে ভূখণ্ডটি ১৯৮৪ সালের ১লা মার্চের আগ পর্যন্ত নওগাঁ মহকুমা হিসেবে গণ্য হতো, সেটিই বর্তমান বাংলাদেশের নওগাঁ জেলা।

    নাটোর জেলার ইতিহাস

    নাটোর জেলার ইতিহাস

    নাটোর বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের একটি জেলা শহর। প্রশাসনিকভাবে এটি রাজশাহী বিভাগের নাটোর জেলার নাটোর সদর উপজেলার সদর দপ্তর। নাটোর শহরের আয়তন বর্তমানে ৩৯.৮৪ বর্গকিলোমিটার বা ১৫.৩৮ বর্গমাইল ও জনসংখ্যা ১,৪৭,১৯৮ জন মাত্র। 

    এটি "ক" শ্রেণির পৌরসভা দ্বারা শাসিত হয়। যাতায়াত ব্যবস্থার মাধ্যম শুধু মাত্র রেল ও সড়ক পথ। এ শহরে কোন বিমানবন্দর নেই। নৌ পথে যোগাযোগ এক সময় থাকলেও, কালের বিবর্তনে তা এখন আর নেই। নাটোর কাঁচাগোল্লা, বনলতা আর অর্ধ বঙ্গেশ্বরী রানী ভবানীর জন্য বিখ্যাত। 

    রানী ভবানী একসময় নাটোর বসে অর্ধেক বাংলার রাজত্ব করেছেন। নাটোর বাংলাদেশের প্রাচীন শহরের মধ্য একটি হলেও বর্তমানে অন্যান্য শহরের তুলনায় কিছুটা পিছিয়ে আছে এই শহরের উন্নয়নযাত্রা।

    পাবনা জেলার ইতিহাস

    পাবনা জেলার ইতিহাস

    পাবনা জেলা বাংলাদেশের মধ্য ভাগের একটি জেলা ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক অঞ্চল।[২] বাংলাদেশের মধ্য ভাগে পড়লেও জেলাটি রাজশাহী বিভাগ ও উত্তরবঙ্গের অন্তর্গত। উপজেলার সংখ্যানুসারে পাবনা বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণিভুক্ত জেলা। 

    এই জেলার মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে ইছামতি নদ। এই জেলার ঈশ্বরদী উপজেলায় ঐতিহাসিক হার্ডিঞ্জ সেতু এবং তার পাশেই লালন শাহ সেতু অবস্থিত। 

    এই জেলার কয়েকটি নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হলো পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা ক্যাডেট কলেজ,সরকারি শহীদ বুলবুল কলেজ, পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, পাবনা জেলা স্কুল ইত্যাদি। 

    এছাড়া পাবনার সরকারি মানসিক হাসপাতাল জেলার একটি ঐতিহাসিক হাসপাতাল। এই জেলার ঈশ্বরদী উপজেলায় গড়ে তোলা হয়েছে রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র যেটি পদ্মা নদীর পাশেই অবস্থিত।

    সিরাজগঞ্জ জেলার ইতিহাস

    সিরাজগঞ্জ জেলার ইতিহাস

    সিরাজগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রাজশাহী বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। উপজেলার সংখ্যানুসারে সিরাজগঞ্জ বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা।[২] তাঁতশিল্প এ জেলাকে বিশ্বের দরবারে পরিচিত করেছে। 

    বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতু এবং সিরাজগঞ্জ শহররক্ষা বাঁধের অপূর্ব সৌন্দর্য এ জেলাকে পর্যটনসমৃদ্ধ জেলার খ্যাতি এনে দিয়েছে। তা ছাড়া শাহজাদপুর উপজেলার রবীন্দ্র কাঁচারিবাড়ি, এনায়েতপুর খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, বাঘাবাড়ি মিল্কভিটা, বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম প্রান্তের ইকোপার্ক, বাঘাবাড়ি বার্জ মাউনন্টেড বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, বাঘাবাড়ি নদী বন্দর,বাঘাবাড়ি প্যারামাউন্ট বাংলা ট্রাক এনার্জি কনসোর্টিয়াম বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ইত্যাদি বিখ্যাত স্থাপত্য ও শৈল্পকর্মের নিদর্শন এ জেলাকে সমৃদ্ধতর করেছে।

    জেলা থেকে বর্তমানে অনেক গুলো অনলাইন নিউজ পোর্টাল এবং দৈনিক পত্রিকা প্রকাশিত হচ্ছে তারমধ্যে রয়েছে যুগের কথা, যমুনা প্রবাহ, দৈনিক কলম সৈনিক, দৈনিক সিরাজগঞ্জ ইত্যাদি।

    বগুড়া জেলার ইতিহাস


    বগুড়া জেলার ইতিহাস

    বগুড়া বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের বগুড়া জেলার একটি শিল্প ও বাণিজ্যিক শহর। এটি রাজশাহী বিভাগ-এর অন্তর্গত একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর। বগুড়া শহরে "শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম" নামে একটি আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম রয়েছে। 

    এছাড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) শহর থেকে সামান্য দূরেই অবস্থিত। বগুড়া দইয়ের জন্য খুব বিখ্যাত। বগুড়া শহরে থেকে ১১ কি.মি. উত্তরে মহাস্থানগড় অবস্থিত, যা একসময় প্রাচীন বাংলার রাজধানী ছিল এবং সেসময় পুণ্ড্রনগর নামে পরিচিত ছিল। 

    বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ১ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার এবং জেড ফোর্সের প্রধান মেজর জিয়াউর রহমান বগুড়া জেলার গাবতলী উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। বগুড়াকে উত্তরবঙ্গের রাজধানী ও প্রবেশদ্বার বলা হয়। বগুড়া উত্তরবঙ্গের অন্যতম প্রধান শহর ।

    শেষকথাঃ রাজশাহী বিভাগের জেলা গুলো কি কি?

    আপনারা যারা রাজশাহী বিভাগের জেলা গুলো কি কি সেই সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন আশা করি আমাদের এই পোস্টটি পড়ার পরে এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এছাড়াও যদি কোন কিছু গ্যাপ থাকে তাহলে আমাদের জানাতে পারেন তাহলে আমরা সেগুলো সংযুক্ত করে নিবো।

    আপনি চাইলে আমাদের এই পোস্ট গুলো আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। এতে করে তারাও আপনার মাধ্যমে উপকৃত হবে।

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    0 মন্তব্যসমূহ