মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার

বর্তমান সময়ে মহিলাদের কোমরের ব্যথা একটি স্বাভাবিক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কবরে ব্যাথার কারণে স্বাভাবিক কার্যক্রম করা অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে। সাধারণত পুরুষের তুলনায় মহিলাদের কোমরের ব্যথা সমস্যাটি বেশি হয়ে থাকে।

মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার

মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার আমরা অনেকেই জানিনা। মহিলাদের কোমরের ব্যথা বিভিন্ন কারনে হয়ে থাকে। তবে সঠিকভাবে চলাফেরা করলে কোমরের ব্যথা ভালো করা সম্ভব। নিম্নে, মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

    কোমরে ব্যথা হয় কেন?

    কোমরের ব্যথা মানুষের একটি সাধারন সমস্যা। প্রতিটি মানুষের জীবনে কোন না কোন সময় কোমরের ব্যাথা সমস্যা হয়েছে। কোমরের ব্যথা হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। বিশেষ করে আমাদের চলাফেরা সমস্যার কারণে কোমরের ব্যথা হয়ে থাকে। কোমরের ব্যথা কেন হয়? নিম্নে তুলে ধরা হলো:
    1. পড়ে গিয়ে কোমরে আঘাত লাগলে।
    2. মেরুদন্ডের জোড়ার সমস্যা হলে।
    3. কোমরের কাঠামো গত সমস্যা হলে।
    4. নরম বিছানায় শুয়ে থাকলে।
    5. অতিরিক্ত পরিশ্রম করলে।
    6. মেরুদণ্ড টিউমার, ক্যান্সার অথবা কিডনির সমস্যা থাকলে।
    7. বাত থাকলে।
    8. গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে।
    9. গর্ভবতী হলে।

    কোমর ব্যথার লক্ষণ কি?

    কোমরের ব্যথা সাধারণত ৩০ থেকে ৪০ বছর বয়সী মানুষে মধ্যে বেশি দেখা যায়। কোমরের হাড়ের মধ্যে ফাঁকা জায়গা থাকে। হাড়ের মধ্যে ফাঁকা জায়গাটি পুরনো থাকে ডিস্ক বা চাকতি দিয়ে। এই সাতটি বিভিন্ন কারণে বেরিয়ে আসে। তখন স্নায়ুর উপর চাপ পড়ে এবং কোমরে ব্যথা শুরু হয়।

    কোমরে ব্যথার লক্ষণ কি? অনেকেই জানতে চায়। তবে কোমরে ব্যথা কোন লক্ষণ পাওয়া যায় না। কারণ ব্যথা শুরু হওয়ার পরে বোঝা যায় কোমরে ব্যথা শুরু হয়েছে। তখন চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে। তবে কোমরের ব্যাথা শুরু হওয়ার আগে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।

    মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার:

    পুরুষের তুলনায় মহিলাদের কোমরের ব্যথা বেশি হয়ে থাকে। কারণ পুরুষের তুলনায় মহিলাদের কোমরের পেশী এবং হাড় দুর্বল হয়ে থাকে। এছাড়াও মেয়েদের সাংসারিক কাজের চাপ বেশি থাকে। যার ফলে মহিলাদের কোমরের ব্যথার হয়ে থাকে। মহিলাদের কোমরের ব্যথার কারণ তুলে ধরা হলো:
    1. ডিস্ক হার্নিয়েশন।
    2. আঘাত বা অত্যাধিক কাজ করলে।
    3. অত্যাধিক স্ট্রেস।
    4. অতিরিক্ত ওজন কম হলে।
    5. অতিরিক্ত টাইট পোশাক পরলে।
    6. গর্ভবতী হলে।
    7. কিডনির সমস্যা হলে।
    8. ডিম্বাশয়ের সিস্ট ফেটে গেলে।
    9. অতিরিক্ত শুয়ে থাকলে।
    10. গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে।
    মহিলাদের কোমরের ব্যথার কারণ উপরে তোলায় ধরা হয়েছে। তবে কোমরের ব্যথা ভালো করার জন্য সঠিক চিকিৎসার প্রয়োজন। এবং সঠিকভাবে চলাফেরা করতে হবে। পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। অনেক সময় পুষ্টির অভাবে শরীরের ব্যথা হয়। বিশেষ করে কোমরে ব্যথা হয়। সোজা হয়ে দাঁড়ানো যায় না।

    কোমরে ব্যথা করার কারণ কি?

    কোমরে ব্যথা করার কারণ কি? আমরা অনেকেই জানিনা। কোমরে ব্যথা বিভিন্ন কারণ রয়েছে। উপরে কিছু কারণ তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়াও গ্যাস্টিকের সমস্যার কারণে কোমরে ব্যথা করে। এছাড়াও নরম বিছানায় ঘুমিয়ে থাকলে কোমরে ব্যথা করে। 

    কোমরের ব্যথা আমাদের নিজের ভুলের কারণে হয়ে থাকে। হঠাৎ করে অতিরিক্ত পরিশ্রম করার ফলে কোমরের উপর চাপ পড়ে এবং কোমরে ব্যথা করে। এছাড়াও পুষ্টিকর খাবারের অভাবে কোমরে ব্যথা করে। কারণ পুষ্টির অভাবে আমাদের মেরুদন্ড দুর্বল হয়ে থাকে। যার ফলে কাজ করলে কোমরে ব্যথা করে।

    মহিলাদের কোমর ও পিঠে ব্যথার কারণ:

    মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে উপরে আলোচনা করা হয়েছে। তবে কোমরের পাশাপাশি অনেক সময় পিঠে ব্যথা করে। পিঠে ব্যথার কিছু কারণ রয়েছে। অতিরিক্ত শুয়ে থাকলে পিঠে ব্যথা করে। হঠাৎ করে নিচু হয়ে থেকে কোন কাজ করলে পিঠের উপর চাপ পড়ে।

    যার কারণে পিঠ ব্যাথা করে। এছাড়াও গ্যাস্টিক হলে কোমরে এবং পিঠে ব্যথা করে। পিঠে ব্যথা সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে গ্যাস্টিকের সমস্যা। এই কারণে নিয়ম মত খাবার খেতে হবে তাহলে গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর হবে। এবং পিঠের ব্যথা দূর হয়ে যাবে।

    কোমরে ব্যথা হলে কতক্ষণ বিশ্রাম নিতে হয়:

    কোমরের ব্যথা বর্তমান সময়ে একটি স্বাভাবিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে কোমরের ব্যথা হলে বিশ্রাম নিতে হয়। তা না হলে কোমরে ব্যথা আর বেড়ে যায়। কোমরে ব্যথার কারণ এর উপর ভিত্তি করে কতক্ষণ বিশ্রাম নিতে হবে সেটা নির্ধারণ করতে হয়। 

    যদি সাধারণ সমস্যা হয় তাহলে ব্যাথা ভালো হলে সব ধরনের কাজ করা যায়। আর যদি কোন ধরনের আঘাত লেগে কোমরে ব্যথা হয়। তাহলে যতদিন ব্যাথা ভালো না হচ্ছে ততদিন বিশ্রাম নিতে হবে। এবং ব্যাথা ভালো হওয়ার দুই থেকে তিন সপ্তাহ ভারী কোন কাজ করা যাবে না।

    ভারী কাজ করার ফলে ব্যথা আবার শুরু হতে পারে। কোমরের ব্যথা সাধারণ কোন বিষয় না। কারণ মানুষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হচ্ছে কোমর। কোমরের সমস্যা হলে মানুষ সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারবেনা। এবং কোন ধরনের কাজ করতে পারবে না। এই কারণে কমের সমস্যা হলে বিশ্রাম নিতে হবে। যতদিন না সম্পূর্ণভাবে কোমরে ব্যথা ভালো হচ্ছে।

    মহিলাদের কোমর ব্যথার প্রতিকার:

    পুরুষের তুলনায় মহিলাদের কবরের ব্যাথা বেশি হয়ে থাকে। তবে মহিলাদের কোমর ব্যথা প্রতিকার করা যায়। তার জন্য কিছু নির্দেশনা অনুযায়ী চলাফেরা করতে হয়। যদি কোন ধরনের আঘাত ছাড়া কোমরে ব্যথা করে তাহলে বিশ্রাম নিলেই ভালো হয়ে যায়।

    তবে যদি অতিরিক্ত ব্যথা হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। এবং কোমরের চেকআপ করতে হবে। বিশেষ করে কিডনির সমস্যার কারণে কোমরে ব্যথা করে। এ কারণে যতদূত সম্ভব পরীক্ষা করে দেখতে হবে কিডনির সমস্যা হয়েছে নাকি। আর গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে গ্যাসের ওষুধ খেতে হবে।

    অতিরিক্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে। অনেক সময় পানি কম পান করার কারণে কোমরে পিঠে ব্যথা করে। এছাড়াও  নিয়মিত কোমরের ব্যায়াম করতে হবে। তাহলে মেরুদণ্ড হাড় মজবুত হবে এবং কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি হবে। যার ফলে কোমরের ব্যথা দূর হয়ে যাবে।

    মহিলাদের কোমর ব্যথার ব্যায়াম:

    কোমরের ব্যথা একটি সাধারন সমস্যা। সাধারণত কোমরের ব্যথা অসতর্কভাবে হাঁটাচলা এবং কাজ করার ফলে হয়ে থাকে। মহিলাদের কোমরের ব্যাথা ছেলেদের তুলনায় বেশি হয়ে থাকে। ব্যায়াম করলে কোমরে ব্যথা দূর হয়ে যায়। মহিলাদের কোমরের ব্যথার ব্যায়াম নিম্ন তুলে ধরা হলো:
    1. ১০ থেকে ১৫ মিনিট হাটাহাটি করতে হবে। হাঁটার ফলে শরীর গরম হয় এবং রগ গুলো ঢিল হয়। এটাই ব্যায়ামের প্রাথমিক ধাপ।
    2. প্রথম একটি বিছানায় চিত হয়ে শুতে হবে। তারপর দুই হাত শরীরে দুই পাশে সোজা করে রাখতে হবে। এরপর হাঁটু ভাঁজ করে এক পা যতদূর সম্ভব কোমরের দিকে তুলতে হবে। ১০ সেকেন্ড করে  আবার ১০ সেকেন্ড আরেকটা। এভাবে ১০ থেকে ১৫ বার করতে হবে।
    3. এরপর দুই হাত শরীরের সাথে লাগিয়ে রাখতে হবে। দুই পা জোর করে সোজা করে উপরের দিকে তুলতে হবে। এইভাবে ১০ সেকেন্ড করে রাখতে হবে আবার কিছুক্ষণ পর তুলতে হবে। এভাবে ব্যায়াম করলে কোমরে ব্যথা দূর হয় এবং কোমর মজবুত হবে।
    4. প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ মিনিট সাঁতার কাটতে হবে। সাঁতার কাটলে শরীরের সকল ধরনের ব্যায়াম হয়ে যায়। এ কারণে অবশ্যই কোমরে ব্যথা হলে সাঁতার কাটতে হবে।

    কোমরের দুই পাশে ব্যথার কারণ:

    অনেক সময় কোমরের দুই পাশে ব্যথার কারণ আমরা বুঝতে পারি না। যদি কোমরের একপাশে ব্যথা করে তাহলে কিডনির সমস্যার কারণে অথবা গ্যাস্ট্রিকের কারণে হয়ে থাকে। তবে যদি একই সাথে কোমরের দুই পাশে ব্যথা করে তাহলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার কারণে হয়ে থাকে। এছাড়াও রক্ত চলাচলের সমস্যা বা রগের সমস্যার কারণে ব্যাথা করে।

    কি কি কারণে কোমরে ব্যথা হতে পারে?

    কোমরের ব্যথার কারণ কি কি উপরে তুলে ধরা হয়েছে। বিভিন্ন কারণে কোমরের ব্যথা হয়ে থাকে। আবারো কি কি কারণে কোমরে ব্যথা হতে পারে? তুলে ধরা হলো:
    1. পড়ে গিয়ে কোমরে আঘাত লাগলে।
    2. মেরুদন্ডের জোড়ার সমস্যা হলে।
    3. কোমরের কাঠামো গত সমস্যা হলে।
    4. নরম বিছানায় শুয়ে থাকলে।
    5. অতিরিক্ত পরিশ্রম করলে।
    6. মেরুদণ্ড টিউমার, ক্যান্সার অথবা কিডনির সমস্যা থাকলে।
    7. বাত থাকলে।
    8. গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে।
    9. ভিটামিনের অভাব হলে।
    10. গর্ভবতী হলে।
    11. কম পানি পান করলে।

    কোমরের ডান পাশে ব্যথা কেন হয়?

    কোমরের ডান পাশে ব্যাথা হলে আমরা অনেক সময় আতঙ্কের মধ্যে থাকি। তবে ব্যথা যে কোন পাশেই হতে পারে। অনেক সময় কোমরের ডান পাশে ব্যথা হয়। এই ব্যাথার কারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। বাপ মেরুদন্ডের হাড়ের সমস্যার কারণেও হতে পারে। 

    তবে অনেক সময় পিত্তথলিতে পাথরের কারণে ডান পাশে ব্যথা করে। কারণ আমাদের শরীরের ডান পাশে পিত্তথলি থাকে। যার কারণে পিত্তথলিতে পাথর হলে ব্যাথা হতে পারে। তবে সব সময় এ কারণে ব্যাথা নাও হতে পারে।

    গর্ভবতী মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ:

    গর্ভবতী মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই ধারণা নেই। আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের হাড় ও জয়েন্ট থাকে। এদের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে লিগামেন্ট। লিগামেন্ট একটি সুতর মত টিস্যু। গর্ভবতী অবস্থায় মহিলাদের টিস্যুগুলো প্রসারিত হয়।

    কারণ এই সময় মহিলাদের শরীরের পরিবর্তন ঘটে। কারণ বাচ্চা প্রসবের সময় অনেকটা জায়গার প্রয়োজন পড়ে। যার ফলে  লিগামেন্ট গুলো নরম এবং ঢিল হয়ে থাকে। যার ফলে হাড় গুলো নড়াচড়া করে থাকে। এসব কারণে গর্ভবতী অবস্থায় মহিলাদের কোমরে ব্যথা হয়।

    কোমর ব্যথার ওষুধের নাম:

    কোমরে ব্যথা হলে আমরা অনেক ধরনের ওষুধ খেয়ে থাকি। তবে কোমরে ব্যথা হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেতে হবে। কারণ সঠিক ওষুধ না খেলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয়ে থাকে। নিম্নে, কোমর ব্যথার ওষুধের নাম তুলে ধরা হলো:
    1. Naprox (500mg)
    2. Diproxen (500mg)
    3. Napro (500mg)
    4. Naprosyn (500mg)
    5. Seclo 40 (40mg)
    6. Tramadol

    ট্রামাডল কি ব্যাক পেইন এর জন্য ভালো:

    ট্রামাডল একটি ব্যথা নাশক ওষুধ। একটি খেলে ব্যাক পেইন ভালো হয়ে যায়। এছাড়াও সাধারণ ব্যাথা এবং গুরুতর ব্যথা নিরাময় করতে সাহায্য করে। তবে এই ওষুধ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া ঠিক না। ব্যথার ওষুধ সঠিকভাবে না খাওয়ার ফলে অনেক সময় পাকস্থলীর সমস্যা হয়ে থাকে।

    কোমর ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা:

    কোমরের ব্যথা একটু সাধারন বিষয়। কাজ করার সময় কোন ধরনের সমস্যা হলে বা শুয়ে থাকতে কোন সমস্যা হলে কোমরে ব্যথা করে। কোমর ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা মাধ্যমে ভালো করা যায়। নিম্নে, মাধ্যম গুলো তুলে ধরা হলো:
    1. কোমরে ব্যথা হলে সেঁক দিতে হবে। সেঁক দেওয়ার ফলে ব্যথার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
    2. আদা খেতে হবে। আদাতে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম থাকে যা খুব সহজেই ব্যাথা নিরাময় করে।
    3. হলুদ ও দুধ পান করতে হবে। হলুদ দুধ একসাথে খেলে সকল ধরনের ব্যথা দূর হয়ে যায়।
    4. লেবুর শরবত খেতে হবে। লেবুতে ভিটামিন সি থাকে যা কোমরের ব্যথা ও যন্ত্রণা দূর করে।
    5. এলোভেরার শরবত খেতে হবে এতে করে হাড় মজবুত হয়। এবং কোমরের ব্যথা নিরাময় হয়।
    6. ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে।

    শেষ কথা: মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার

    বর্তমান সময়ে প্রায় মানুষের মধ্যেই কোমরের ব্যথার সমস্যা দেখা যায়। বিশেষ করে মহিলাদের কবরের ব্যথা বেশি হয়ে থাকে। উপরে মহিলাদের কোমরের ব্যথার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ে থাকলে কোমরে ব্যথা এবং প্রতিকার সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন।

    কোমরের ব্যথা একটি সাধারন সমস্যা হলেও ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া উত্তম। লেখার মধ্যে কোন ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন। সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    0 মন্তব্যসমূহ