ঘন ঘন জ্বর কিসের লক্ষণ, বাচ্চাদের ঘন ঘন জ্বর হলে করণীয়

প্রতিটা মানুষ জ্বরের সাথে পরিচিত। কারণ প্রতিটা মানুষের জ্বর কখনো না কখনো হয়ে থাকে। জ্বর আসলে কোন রোগ নয়। জ্বর অন্য রোগের উপসর্গ। সবচেয়ে বেশি জ্বর হয় ঠান্ডা লাগার কারণে। এছাড়াও আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস আক্রমণের জ্বর হয়।

ঘন ঘন জ্বর কিসের লক্ষণ, বাচ্চাদের ঘন ঘন জ্বর হলে করণীয়

ঘন ঘন জ্বর কিসের লক্ষণ, বাচ্চাদের ঘন ঘন জ্বর হলে করণীয়। এই সম্পর্কে ধারণা থাকা আমাদের সকলের প্রয়োজন। বর্তমান সময়ে অনেক কারণে জ্বর হচ্ছে। বিশেষ করে ভাইরাস এবং সংক্রমণের কারণে জ্বর হচ্ছে। নিম্নে, ঘন ঘন জ্বর কিসের লক্ষণ, বাচ্চাদের ঘন ঘন জ্বর হলে করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

    জ্বর কেন হয়?

    জ্বর আসলে কোন রোগ নয়। জ্বর বিশেষ করে ভাইরাস এবং সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। এছাড়াও বৃষ্টির পানিতে ভিজলে, ইনফেকশন হলে, টিকা দিলে, ফোঁড়া বা টিউমার হলে,  পিরিয়ড হলে, আকস্মিক ভয় পেলে বা মানসিক আঘাত পেলে জ্বর হয়।

    অল্প অল্প জ্বর কেন হয়?

    অনেক সময় অল্প অল্প জ্বর হয়। কি জন্য অল্প অল্প জ্বর হয় এবং কেন হয়? আমরা অনেকেই জানিনা। অল্প অল্প জ্বর হওয়া বিভিন্ন রোগের লক্ষণ। যক্ষ্মা, গ্রন্থি টিউমার, এইচআইভি সংক্রামন, কিডনি পাথর, ফুসফুসের ক্যান্সার এইসব সমস্যা হলে অল্প অল্প জ্বর হয়। অল্প অল্প জ্বর হলে সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।

    ঘন ঘন জ্বর কিসের লক্ষণ?

    শরীর দুর্বল হলে বিভিন্ন ধরনের রোগ শরীরে বাসা বাঁধে। যার ফলে ঘন ঘন জ্বর হয়। জ্বর আসলে কোন রোগ না। জ্বর অন্য রোগের উপসর্গ মাত্র। ঘন ঘন জ্বর কিসের লক্ষণ আমরা অনেকেই জানি না। ঘন ঘন জ্বর হয় করোনাভাইরাস, ডেঙ্গু, টাইফয়েড, ম্যালেরিয়া ইত্যাদি রোগের আক্রমণের ফলে। এইসব রোগের লক্ষণ হিসেবে ঘন ঘন জ্বর আসে।

    জ্বর আসলে কি কি করা উচিত?

    জ্বর কেন আসে আমরা ইতিপূর্বে জেনেছি। তবে জ্বর আসলে কি কি করা উচিত আমরা ঠিকমতো বুঝে উঠতে পারি না। আসলে আমাদের শরীরে থাকা অ্যান্টিবায়োটিক জ্বরের জীবানুর সাথে লড়াই করে। যদি শরীরের অ্যান্টিবায়োটিক জীবানুর সাথে লড়াই করে হেরে যায় তাহলে জ্বরের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।


    জ্বর আসলে সর্বপ্রথম জ্বর কমাতে হবে। বিশেষ করে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খেতে হবে। তারপর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে মাথায় পানি দিতে হবে। এবং অন্য কোন রোগের লক্ষণ দেখা দিলে রক্ত পরীক্ষা করতে হবে। কারণ বর্তমান সময় ভাইরাস আক্রমণের কারণে জ্বর হচ্ছে।

    জ্বর হলে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যেন তাপমাত্রা অতিরিক্ত বৃদ্ধি না পায়। অতিরিক্ত তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে অনেক সময় ব্রেনের সমস্যা হয়। এবং রোগী দুর্বল হয়ে পড়ে। জ্বর হওয়ার সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।

    কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসার কারণ:

    হঠাৎ করে বৃষ্টিতে ভিজলে অথবা নতুন কোন জায়গার পানি পান করলে কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে। বিশেষ করে ঠান্ডা লেগে জ্বর আসলে কাঁপনি হয়। এছাড়াও ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হলে কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে। শরীরের তাপমাত্রা অতিরিক্ত বৃদ্ধি পেলে মস্তিষ্কে রাসায়নিক সংকেত পাঠায়। সেই সময় কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে।

    জ্বর কত হলে ওষুধ খাওয়া উচিত?

    একজন সুস্থ মানুষের শরীরের তাপমাত্রা ৯৮.৬ ফারেনহাইট। যখন জ্বর আসে তখন শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। যদি শরীরে তাপমাত্রা ১০৩ থেকে ১০৪ ফারেনহাইট হয় তাহলে ওষুধ খাওয়া উচিত। কারণ তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে মস্তিষ্কের সমস্যা হয়।

    এছাড়াও যদি ১২ ঘণ্টার মধ্যে জ্বর ভালো না হয় তাহলে ওষুধ খেতে হবে। কারণ প্রাথমিক অবস্থায় জ্বর হলে আমাদের শরীরের অ্যান্টিবায়োটিক জ্বরের সাথে লড়াই করে। 

    যদি জ্বরের ভাইরাস এন্টিবায়োটিকের তুলনায় দুর্বল হয় তাহলে জ্বর ভালো হয়ে যায়। আর ভাইরাস যদি শক্তিশালী হয় তাহলে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করতে হয়।

    ১০৫ ডিগ্রি জ্বর হলে করণীয়:

    বর্তমানে প্রায় সকল মানুষ জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে। বিশেষ করে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার মত রোগ হচ্ছে। যার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে জ্বর হচ্ছে। 

    একজন মানুষের শরীরের তাপমাত্রা ৯০ ডিগ্রী ফারেনহাইট পার হলে জ্বর হয়েছে বলে দাও ধারণা করা হয়। আর যদি ১০৫ ডিগ্রী জ্বর হয় তাহলে রোগীর স্বাভাবিক চলাফেরা ভিন্ন ঘটে।


    ১০৫ ডিগ্রী উপরে জ্বর উঠলে পেটে ব্যথা, প্রস্রাবে জ্বালা, বমি, অসচেতন মূলক আচরণ করে থাকে। নিম্নে, ১০৫ ডিগ্রি জ্বর হলে করণীয় তুলে ধরা হলো:
    1. সর্বপ্রথম মাথায় পানি দিয়ে জ্বর কমানোর চেষ্টা করতে হবে।
    2. অ্যান্টিবায়োটিক এবং প্যারাসিটামল ওষুধ খাওয়াতে হবে।
    3. এই সময় রোগীকে গোসল করানো যাবে না। তবে কাপড় কুসুম গরম পানিতে ভিজিয়ে গা ভালো ভাবে পরিষ্কার করে দিতে হবে।
    4. অতিরিক্ত জ্বর হলে পানি শূন্য হয়ে পড়ে। এই কারণে প্রচুর পরিমাণ তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে। তা না হলে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হবে।
    5. অতিরিক্ত জ্বর হলে ক্যালরি ও প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়াতে হবে। তা না হলে রোগী দুর্বল হয়ে পড়বে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে।

    ভাইরাস জ্বর কত দিন থাকে?

    বেশিরভাগ জ্বর ভাইরাস জনিত কারণে হয়ে থাকে। বিভিন্ন ধরনের আক্রমণ হলে প্রথম অবস্থায় জ্বর আসে। এবং আস্তে আস্তে ভাইরাসের লক্ষণ গুলো প্রকাশ পায়। 

    ভাইরাস জ্বর ৫ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হয়ে থাকে। অনেক সময় তার আগেও ভালো হয়ে যেতে পারে। যদি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো থাকে।

    ডেঙ্গু হলে কি ভাবে বুঝবো?

    বর্তমান সময়ের একটি আতঙ্কের নাম ডেঙ্গু। ডেঙ্গু হলে সর্বপ্রথম জ্বর আসে। ডেঙ্গু জ্বরের কিছু লক্ষণ রয়েছে। যার কারণে ডেঙ্গু হলে খুব সহজে বোঝা যায়। ডেঙ্গু হলে কি ভাবে বুঝবো? নিম্নে তুলে ধরা হলো:
    1. উচ্চ জ্বর হওয়া।
    2. তীব্র মাথা যন্ত্রণা।
    3. বমি বমি ভাব ও বমি হওয়া।
    4. গ্রন্থি ভুলে যাওয়া।
    5. মাংসপেশিতে যন্ত্রণা হওয়া।
    6. মাথা ঘোরা।
    7. ত্বকের বিভিন্ন স্থানে ফুসকুড়ি হওয়া।
    8. পাতলা পায়খানা হওয়া।

    প্যারাসিটামল কত তাড়াতাড়ি তাপমাত্রা কমাতে পারে?

    প্যারাসিটামল জ্বরের ওষুধ। জ্বর যদি ১০০ ডিগ্রী অতিক্রম করে তাহলে প্যারাসিটামল খেতে হয়। প্যারাসিটামলের অনেক প্রকারভেদ রয়েছে। তবে সাধারণত যেসব বাজারে পাওয়া যায় সেগুলো খেলে তাপমাত্রা কমে যায়। প্যারাসিটামল খাওয়ার আধা ঘন্টার মধ্যে তাপমাত্রা কমে যায়।

    তবে প্যারাসিটামল খেলে জ্বর সম্পূর্ণ ভাবে ভালো হয় না। শুধু শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে রাখে। যার সম্পূর্ণ ভালো করার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করতে হয়। অ্যান্টিবায়োটিক আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং জ্বর ভালো করতে সাহায্য করে।

    কত ডিগ্রি জ্বর হলে মানুষ মারা যায়:

    জ্বর কোন রোগ না। জ্বর অন্য রোগের লক্ষণ বা উপসর্গ। তবে জ্বর হওয়ার ফলে অনেক রোগী মারা যায়। কারণ কিছু কিছু রোগী জ্বর হওয়ার পর কোন ধরনের চিকিৎসা গ্রহণ করে না। যার ফল শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। এবং জ্বরের ভাইরাস শরীর ড্যামেজ করে ফেলে। 

    যার ফলে জ্বরের কারণে রোগীর মৃত্যু হতে পারে। যদি ১০৪ ডিগ্রি জ্বর হয় তাহলে হাইপারপাইরেক্সিয়া বলা হয়। ১০৪ ডিগ্রি তাপমাত্রায় রোগীর শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। যার ফলে রোগীর মৃত্যু হয়ে থাকে। জ্বর হলে সঠিক চিকিৎসা করলে রোগীর মৃত্যু হয় না।

    বাচ্চাদের ঘন ঘন জ্বর কেন হয়?

    বাচ্চাদের ঘন ঘন জ্বর হয়ে থাকে। কারণ বাচ্চাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হয়ে থাকে। যার ফলে ওই সময় বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস আক্রমণ করে থাকে। বেশিরভাগ বাচ্চাদের জ্বর হয়ে থাকে ঠান্ডা ও সর্দি কাশির কারণে। অনেক সময় বাচ্চাদের যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া ও টাইফয়েড হয়ে থাকে।


    এসব রোগের উপসর্গ হিসেবে বাচ্চাদের ঘন ঘন জ্বর হয়ে থাকে। অনেক সময় বাচ্চাদের ভিতরে জটিল সমস্যা থাকে কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না। এই সব সমস্যার কারণে কারণে বাচ্চাদের ঘন ঘন জ্বর হয়ে থাকে।

    বাচ্চাদের ঘন ঘন জ্বর হলে করণীয়:

    বড় মানুষের তুলনায় বাচ্চাদের বেশি জ্বর হয়ে থাকে। কারণ বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হয়ে থাকে। যার ফলে ভাইরাস আক্রমণ বেশি হয়। নিম্নে, বাচ্চাদের ঘন ঘন জ্বর হলে করণীয় তুলে ধরা হলো:
    1. অতিরিক্ত জ্বর হলে মাথায় পানি দিতে হবে।
    2. যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।
    3. বাচ্চাকে বিশুদ্ধ পানি পান করাতে হবে।
    4. জ্বর অবস্থায় বাচ্চাকে গোসল করানো যাবে না। সেই সময় ভেজা কাপড় দিয়ে শরীর পরিষ্কার করে দিতে হবে।
    5. ঘন ঘন জ্বর হলে বাচ্চার রক্ত পরীক্ষা করতে হবে।
    6. বাচ্চা যেন পানি ঘাটাঘাটি না করে সেই দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

    প্রতিদিন জ্বর আসার কারণ:

    কিছু কিছু মানুষের প্রতিদিন জ্বর আসে। প্রতিদিন জ্বর আসার কারণ রয়েছে। বিশেষ করে শারীরিকভাবে দুর্বল থাকলে প্রতিদিন জ্বর আসে। এছাড়াও যদি কোন ব্যক্তি প্রতিদিন অতিরিক্ত পরিশ্রম করে। তাহলে শরীর ব্যথা করে। এবং ব্যথার প্রবণতার কারণে প্রতিদিন জ্বর আসে।

    বড়দের ঘন ঘন জ্বর হওয়ার কারণ:

    জ্বর বড় ছোট সকলের হয়। জ্বর হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে ঠান্ডা লাগ। বিশেষ করে বৃষ্টিতে ভিজলে বা হঠাৎ করে কোন অপরিচিত জায়গার পানি পান করলে জ্বর আসে। এভাবে জ্বর আসা একটি স্বাভাবিক বিষয়। তবে বড়দের ঘন ঘন জ্বর হওয়ার কারণ সম্পন্ন আলাদা।

    বিশেষ করে শরীরে কোন ধরনের আক্রমণ করলে ঘন ঘন জ্বর হয়। এছাড়াও শরীর দুর্বল থাকলে ঘন ঘন জ্বর হয়। অতিরিক্ত পরিশ্রম করলেও ঘন ঘন জ্বর হয়। তাই ঘন ঘন জ্বর হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। এবং সে অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

    কত ডিগ্রি জ্বর হলে সাপোজিটরি দিতে হয়?

    সাপোজিটরি এ ধরনের ওষুধ। যা পায়ুপথে প্রয়োগ করা হয়। এটা সাধারণত অতি দ্রুত জ্বর কমাতে সাহায্য করে। যদি কোন ব্যক্তির জ্বর ১০৪ ডিগ্রী বা তার বেশি হয় তাহলে সাথে সাথে সাপোজিটরি ব্যবহার করতে হবে। এটা ব্যবহার করার সাথে সাথে শরীরের তাপমাত্রা কমে আসে।

    তবে সাপোজিটরি সব সময় ব্যবহার করা যাবে না। কারণ শরীরের তাপমাত্রা কম থাকলে এটা ব্যবহার করলে রোগীর সমস্যা হয়। তাপমাত্রা কমে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি করানো যায় না। সাধারণত ১০০ ডিগ্রীর তাপমাত্রা পার হলে সাপোজিটরি ব্যবহার করতে হয়।

    জ্বরের ওষুধের নাম?

    এখন সময়ে মানুষের জ্বর লেগে রয়েছে। ঘন ঘন জ্বর কিসের লক্ষণ, বাচ্চাদের ঘন ঘন জ্বর হলে করণীয় কি আমরা অনেকে বুঝে উঠতে পারি না। তবে জ্বর হলে কিছু ওষুধ খেলে খুব সহজেই ভালো হয়ে যায়। তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়া উত্তম। নিম্নে, জ্বরের ওষুধের নাম? তুলে ধরা হলো:
    1. প্যারাসিটামল
    2. নাপা
    3. নাপা এক্সট্রা
    4. এইচ
    5. এইচ প্লাস

    জ্বরের অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের নাম?

    জ্বর হলে শুধু প্যারাসিটামল গ্রুপের ওষুধ খেলে জ্বর ভালো হয় না। ওইসব ওষুধ খেলে শরীরের তাপমাত্রা কমায়। তবে জরের ওষুধের সাথে অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হবে। এন্টিবায়োটিক শরীরের উৎপাদনের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। নিম্নে, জ্বরের অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের নাম? তুলে ধরা হলো:
    1. সেফট্রিয়াক্সোন
    2. সেফিক্সিম
    3. জিম্যাক্স
    4. সিপ্রোফ্লক্সাসিন
    5. এজিথ্রোমাইসিন

    শেষ কথা: ঘন ঘন জ্বর কিসের লক্ষণ, বাচ্চাদের ঘন ঘন জ্বর হলে করণীয়

    বর্তমান সময়ে প্রায় সকল মানুষের জ্বর হচ্ছে। জ্বর হওয়ার কারণে মানুষ আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে। এখন জ্বর হলে মানুষ তাড়াতাড়ি সুস্থ হতে পারছে না। উপরে ঘন ঘন জ্বর কিসের লক্ষণ, বাচ্চাদের ঘন ঘন জ্বর হলে করণীয়  সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

    সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ে থাকলে জ্বর থেকে মুক্তির উপায় গুলো জেনেছেন। লেখার মধ্যে কোন ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন। সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    0 মন্তব্যসমূহ